তথ্য সুত্রে জানা যায় যে, নাটোরের ছোট রাজা নামীয় রাজ তন্ত্রের সময়ে এই মন্দিরটি এবং বগুড়া জেলার মা ভবানী মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এ মন্দিরের বর্তমান সেক্রেটারী জনাব সত্যেনন্দ্র নাথ এর কাছ থেকে জানাযায় যে এটি একটি জাগ্রত মন্দির, প্রচলিত রয়েছে যে এই মন্দিরে মানত করে অনেক লোকের আশা-আকাঙ্খা পূর্ন হয় এবং অতীতে অনেক অন্ধ জনেরও চোখ ভালো হয়েছে। বর্তমানে মহানবমী (বাসন্তী) পূজার সময় সেখানে লক্ষাধিক লোকের সমাগম হয়। জাগ্রত মন্দিরের কারনে এই মন্দিরটির নাম শ্রী শ্রী রঘুনাথ জিউ মন্দির নামে অভিহিত আছে। প্রবাদ আছে যে, হিন্দু প্রধান বর্তমানের কসবা মান্দায় (নামান্তরে ঠাকুরমান্দা) যে রঘুনাথ মন্দির আছে, তার সেবাইত ছিলেন জনৈক “মানদাদেবী” এবং পুজারী ছিলেন জনৈক রঘুনাথ । এখানে বহু অলৌকিক ঘটনা ঘটে । অন্ধ ব্যক্তি চোখের দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেতেন । এই মানদা দেবীর কৃপা তথা সেবা লাভের আশায় সমবেত ভক্ত গণের ভক্তি ভাবেদেয়া নামে এলাকার নাম হয় (মান্দা বা মান্দা) মান্দা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস